ঢাকা ০২:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

স্পেন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শেখ রাসেল দিবস পালন

সিদ্দিকুর রাহমান ,মাদ্রিদ প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০৪:১৫:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ অক্টোবর ২০২৩ ২৪৩ বার পড়া হয়েছে

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অতি আদরের স্নেহের ছোট ভাই শহীদ শেখ রাসেলের ৬০তম শুভ জন্মদিন ও শেখ রাসেল দিবস পালন করেছে স্পেন আওয়ামী লীগ।বৃহস্পতিবার(১৯ অক্টোবর) রাত দশ টায় মাদ্রিদের বাঙ্গালী অধ্যুষিত লাভাপিয়েস এলাকার বাংলা টাউন রেস্টুরেন্টে বিপুল সংখ্যক আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে কেক কাটা ,আলোচনা সভা ও দোয়া মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।  স্পেন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো: দুলাল সাফার সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক এইচ এম দবির তালুকদার ও সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিনের যৌথ সঞ্চালনায় শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন স্পেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: হাসান আহমেদ।প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খোয়ান কারলুস বিশ্ববিদ্যালয় মাদ্রিদের প্রফেসর ড. শিপন আহমদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্পেন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি জাকির হোসেন। বক্তব্য রাখেন স্পেন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আব্দুল কাদের ঢালী, আহমেদ আসাদুর রাহমান সাদ, ময়নুল ইসলাম মনির , সায়েম সরকার , আব্দুল বাতেন, মমিনল ইসলাম মানিক, মাহবুবুল আলম বকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক সামছুল ইসলাম সামছু , প্রচার সম্পাদক আবুল কালাম সরকার সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে মো: দুলাল সাফা বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যের মতো এই নিষ্পাপ শিশুকেও ঠান্ডা মাথায় খুন করে নরপিচাশরা। কী অপরাধ ছিল শিশু রাসেলের? জাতির জনকের সন্তান—এই কি তার অপরাধ! বঙ্গবন্ধু পরিবারের কাউকে বাঁচিয়ে রাখতে চায়নি ঘাতকচক্র। তাই প্রাণ দিতে হয়েছিল অবুঝ শিশুকেও।বিপথগামী কিছু সেনাসদস্য একটি শিশুকে হত্যা করে ক্ষমতার অন্ধলোভে।

বক্তারা বলেন ,শিশু শেখ রাসেল বাংলাদেশের সব শিশু-কিশোরদের দীপ্ত জয়োল্লাস আর অদম্য আত্মবিশ্বাসের অনুপ্রেরণা।স্বাধিকার আন্দোলনসহ বাংলাদেশের ইতিহাসের সব উল্লেখযোগ্য ঘটনায় বঙ্গবন্ধুর পরিবারের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে তারা শিশু রাসেলের সহজ-সরল জীবনের বিষয়টি উল্লেখ করে আশা প্রকাশ করেন যে, পৃথিবীর আর কোনো জায়গায় যেন এরকম ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ড না ঘটে।

অনুষ্ঠানের শেষপর্বে কেক কাটা হয় এবং শেখ রাসেলসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।নৈশভোজের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

স্পেন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শেখ রাসেল দিবস পালন

আপডেট সময় : ০৪:১৫:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ অক্টোবর ২০২৩

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অতি আদরের স্নেহের ছোট ভাই শহীদ শেখ রাসেলের ৬০তম শুভ জন্মদিন ও শেখ রাসেল দিবস পালন করেছে স্পেন আওয়ামী লীগ।বৃহস্পতিবার(১৯ অক্টোবর) রাত দশ টায় মাদ্রিদের বাঙ্গালী অধ্যুষিত লাভাপিয়েস এলাকার বাংলা টাউন রেস্টুরেন্টে বিপুল সংখ্যক আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে কেক কাটা ,আলোচনা সভা ও দোয়া মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।  স্পেন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো: দুলাল সাফার সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক এইচ এম দবির তালুকদার ও সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিনের যৌথ সঞ্চালনায় শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন স্পেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: হাসান আহমেদ।প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খোয়ান কারলুস বিশ্ববিদ্যালয় মাদ্রিদের প্রফেসর ড. শিপন আহমদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্পেন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি জাকির হোসেন। বক্তব্য রাখেন স্পেন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আব্দুল কাদের ঢালী, আহমেদ আসাদুর রাহমান সাদ, ময়নুল ইসলাম মনির , সায়েম সরকার , আব্দুল বাতেন, মমিনল ইসলাম মানিক, মাহবুবুল আলম বকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক সামছুল ইসলাম সামছু , প্রচার সম্পাদক আবুল কালাম সরকার সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে মো: দুলাল সাফা বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যের মতো এই নিষ্পাপ শিশুকেও ঠান্ডা মাথায় খুন করে নরপিচাশরা। কী অপরাধ ছিল শিশু রাসেলের? জাতির জনকের সন্তান—এই কি তার অপরাধ! বঙ্গবন্ধু পরিবারের কাউকে বাঁচিয়ে রাখতে চায়নি ঘাতকচক্র। তাই প্রাণ দিতে হয়েছিল অবুঝ শিশুকেও।বিপথগামী কিছু সেনাসদস্য একটি শিশুকে হত্যা করে ক্ষমতার অন্ধলোভে।

বক্তারা বলেন ,শিশু শেখ রাসেল বাংলাদেশের সব শিশু-কিশোরদের দীপ্ত জয়োল্লাস আর অদম্য আত্মবিশ্বাসের অনুপ্রেরণা।স্বাধিকার আন্দোলনসহ বাংলাদেশের ইতিহাসের সব উল্লেখযোগ্য ঘটনায় বঙ্গবন্ধুর পরিবারের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে তারা শিশু রাসেলের সহজ-সরল জীবনের বিষয়টি উল্লেখ করে আশা প্রকাশ করেন যে, পৃথিবীর আর কোনো জায়গায় যেন এরকম ঘৃণ্য হত্যাকাণ্ড না ঘটে।

অনুষ্ঠানের শেষপর্বে কেক কাটা হয় এবং শেখ রাসেলসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।নৈশভোজের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।