ঢাকা ১২:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

পতিতাবৃত্তি নারীদের দাস বানায়, বিলোপ করব : স্পেনের প্রধানমন্ত্রী

জনপ্রিয় অনলাইন
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৮:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর ২০২১ ৮১৪ বার পড়া হয়েছে

স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ বলেছেন, পতিতাবৃত্তি নারীদের দাস করে রেখেছে। এই প্রথা বিলোপ করা হবে। রোববার সোশ্যালিস্ট পার্টির তিন দিনের সম্মেলন শেষে বক্তব্য দেয়ার সময় পেদ্রো সানচেজ এ প্রতিশ্রুতি দেন।

স্পেনে প্রতি তিন জনে একজন পুরুষ পতিতাদের কাছে যান। ২০১১ সালে জাতিসঙ্ঘ জানায়, বিশ্বে পতিতাবৃত্তিতে স্পেন তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। স্পেনের আগে শুধু থাইল্যান্ড এবং আমেরিকার পুয়ের্তো রিকো রয়েছে।

স্পেনে বর্তমানে প্রায় তিন লাখ পতিতা রয়েছে। ২০১৯ সালে সানচেজের পার্টি নির্বাচনের আগে মেনিফেস্টো প্রকাশ করেছিল। তাতে পতিতাবৃত্তি নিষিদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল। এটাকে নারী ভোটারদের আকৃষ্ট করার পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হয়েছিল।

তবে দুই বছর পার হয়ে গেলেও এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি।

স্পেনসহ ইউরোপের ধনী দেশগুলোতেও ব্যাপকভাবে পতিতাবৃত্তি চালু রয়েছে। সেসব দেশের রেড লাইট সিটির সড়ক দিয়ে হেঁটে যাওয়া খদ্দেরদের দেখে মনে হয়, তারা সত্যিই দাস কেনাবেচার কোনো বাজারে ঢুকেছেন।

দরিদ্র দেশগুলোর মতো সেখানকার পতিতারাও দারিদ্রের কারণে এই পেশায় জড়িয়ে পড়ে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে স্বীকার করা হয়েছে।

সূত্র : পার্স টুডে

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পতিতাবৃত্তি নারীদের দাস বানায়, বিলোপ করব : স্পেনের প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৯:৪৮:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অক্টোবর ২০২১

স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ বলেছেন, পতিতাবৃত্তি নারীদের দাস করে রেখেছে। এই প্রথা বিলোপ করা হবে। রোববার সোশ্যালিস্ট পার্টির তিন দিনের সম্মেলন শেষে বক্তব্য দেয়ার সময় পেদ্রো সানচেজ এ প্রতিশ্রুতি দেন।

স্পেনে প্রতি তিন জনে একজন পুরুষ পতিতাদের কাছে যান। ২০১১ সালে জাতিসঙ্ঘ জানায়, বিশ্বে পতিতাবৃত্তিতে স্পেন তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। স্পেনের আগে শুধু থাইল্যান্ড এবং আমেরিকার পুয়ের্তো রিকো রয়েছে।

স্পেনে বর্তমানে প্রায় তিন লাখ পতিতা রয়েছে। ২০১৯ সালে সানচেজের পার্টি নির্বাচনের আগে মেনিফেস্টো প্রকাশ করেছিল। তাতে পতিতাবৃত্তি নিষিদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল। এটাকে নারী ভোটারদের আকৃষ্ট করার পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হয়েছিল।

তবে দুই বছর পার হয়ে গেলেও এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি।

স্পেনসহ ইউরোপের ধনী দেশগুলোতেও ব্যাপকভাবে পতিতাবৃত্তি চালু রয়েছে। সেসব দেশের রেড লাইট সিটির সড়ক দিয়ে হেঁটে যাওয়া খদ্দেরদের দেখে মনে হয়, তারা সত্যিই দাস কেনাবেচার কোনো বাজারে ঢুকেছেন।

দরিদ্র দেশগুলোর মতো সেখানকার পতিতারাও দারিদ্রের কারণে এই পেশায় জড়িয়ে পড়ে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে স্বীকার করা হয়েছে।

সূত্র : পার্স টুডে