ঢাকা ১১:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১৮ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে প্রবাসীদের অংশগ্রহণের আহ্বান : স্পেন রাষ্ট্রদূত মাদ্রিদে হবিগঞ্জ জেলা এসোসিয়েশন ইন স্পেনের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত বার্সেলোনায় কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্পন্ন বার্সেলোনায় বাংলাদেশ কুলতুরাল ইয়াং ফেডারেশন আয়োজিত ওপেন কনসার্ট মাদ্রিদে ‘প্রবাসীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিম’ বিষয়ে অবহিতকরণ ও উদ্বুদ্ধকরণ সভা বার্সেলোনায় খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হারুন স্যারকে প্রথমে মারধর আমার স্বামীই করেছে: এডিসি সানজিদা আমান উল্লাহ আমান গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়ে স্পেনে প্রতিবাদ সভা ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে লাল গালিচা সংবর্ধনা বাংলাদেশ যা অর্জন করল জি-২০ সম্মেলন থেকে

বিয়ানীবাজার পৌরসভা ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের বনভোজন

জনপ্রিয় অনলাইন
  • আপডেট সময় : ০৬:৫১:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৩ ২৫০ বার পড়া হয়েছে

প্রবাসের যাপিত জীবনে পরস্পরের মধ্যে নিবিড় যোগাযোগের অন্যতম উপলক্ষ হচ্ছে বনভোজন। ছুটির সময় বিশেষত গ্রীস্মকালীন সময়ে ইউরোপের দেশগুলোতে বাঙালী অধ্যুষিত প্রদেশের প্রবাসীদের সংগঠনগুলো আয়োজন করে থাকে বনভোজনের। সংগঠনগুলোর নিয়মিত সদস্য ছাড়াও ভাতৃপ্রতিম সংগঠনের সদস্যদেও নিমন্ত্রন থাকে এসব আয়োজনে। ১৪ই আগষ্ঠ সোমবার বার্সেলোনায় বসবাসরত বিয়ানীবাজার পৌরসভা ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট বার্সেলোনা আয়োজন করে বনভোজন ২০২৩ । প্রায় অর্ধশত পরিবার ছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথিদেও অংশগ্রহণে সোমবার পার্ক দে মঞ্জুইক অনুষ্ঠিত বনভোজন পরিণত হয় বাৎসরিক মিলন মেলায়। শিশু-কিশোরদের খেলা, বড়দের (নারী-পুরুষ) ক্রীড়া অনুষ্ঠান, র‌্যাফেল ড্র, পুরস্কার বিতরণী এবং খাবারের পর্বগুলো ছিলো উপভোগ্য। বিয়ানীবাজার পৌরসভা ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট এর সভাপতি আব্দুল আলিম এবং সাধারন সম্পাদক জসিম উদ্দিন সহ সংগঠনের কর্মকর্তা ও সদস্যদেও সর্বাত্মক প্রচেষ্টায় বনভোজনের অংশগ্রহণকারী ও অতিথিদের মাঝেও আনন্দ যোগায়।

এ সময় অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রফিক উদ্দিন, সাইদুর রহমান আয়নুল,মুরশেদ আলম লায়েক, আব্দুল জব্বার খচরু, আবুল খায়ের আবু,জাবির হোসেন জামিল, মুরাদ আহমেদ, জাবির হুসেন জামিল,আলী হুসেন মুরাদ,রাজু আহমেদ,শাব্বির আহমেদ,দেওয়ার হোসেন দিলু,খালেদ ইসলাম,মুমিন আহমদ,দিলাল উদ্দিন,কামরুল ইসলাম কাসেম সহ আরো অনেকে ।

এছাড়াও কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল বাসেত কয়সর, শিপলু আহমেদ নিয়াজী, আফতাব নজরুল ইসলাম, তুতিউর রহমান, সেলিম আহমদ লালন প্রমুখ।

বনভোজন আয়োজন প্রসঙ্গে বিয়ানিবাজার পৌরসভা ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের নেতৃবৃন্দ বলেন, মূলত গ্রীষ্মের ছুটি কাজে লাগিয়ে পারিবারিক বন্ধনকে আরোও সুদৃঢ় করাই ছিলো এ আয়োজনের প্রধান উদ্দেশ্য।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বিয়ানীবাজার পৌরসভা ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের বনভোজন

আপডেট সময় : ০৬:৫১:৩৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৩

প্রবাসের যাপিত জীবনে পরস্পরের মধ্যে নিবিড় যোগাযোগের অন্যতম উপলক্ষ হচ্ছে বনভোজন। ছুটির সময় বিশেষত গ্রীস্মকালীন সময়ে ইউরোপের দেশগুলোতে বাঙালী অধ্যুষিত প্রদেশের প্রবাসীদের সংগঠনগুলো আয়োজন করে থাকে বনভোজনের। সংগঠনগুলোর নিয়মিত সদস্য ছাড়াও ভাতৃপ্রতিম সংগঠনের সদস্যদেও নিমন্ত্রন থাকে এসব আয়োজনে। ১৪ই আগষ্ঠ সোমবার বার্সেলোনায় বসবাসরত বিয়ানীবাজার পৌরসভা ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট বার্সেলোনা আয়োজন করে বনভোজন ২০২৩ । প্রায় অর্ধশত পরিবার ছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথিদেও অংশগ্রহণে সোমবার পার্ক দে মঞ্জুইক অনুষ্ঠিত বনভোজন পরিণত হয় বাৎসরিক মিলন মেলায়। শিশু-কিশোরদের খেলা, বড়দের (নারী-পুরুষ) ক্রীড়া অনুষ্ঠান, র‌্যাফেল ড্র, পুরস্কার বিতরণী এবং খাবারের পর্বগুলো ছিলো উপভোগ্য। বিয়ানীবাজার পৌরসভা ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্ট এর সভাপতি আব্দুল আলিম এবং সাধারন সম্পাদক জসিম উদ্দিন সহ সংগঠনের কর্মকর্তা ও সদস্যদেও সর্বাত্মক প্রচেষ্টায় বনভোজনের অংশগ্রহণকারী ও অতিথিদের মাঝেও আনন্দ যোগায়।

এ সময় অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রফিক উদ্দিন, সাইদুর রহমান আয়নুল,মুরশেদ আলম লায়েক, আব্দুল জব্বার খচরু, আবুল খায়ের আবু,জাবির হোসেন জামিল, মুরাদ আহমেদ, জাবির হুসেন জামিল,আলী হুসেন মুরাদ,রাজু আহমেদ,শাব্বির আহমেদ,দেওয়ার হোসেন দিলু,খালেদ ইসলাম,মুমিন আহমদ,দিলাল উদ্দিন,কামরুল ইসলাম কাসেম সহ আরো অনেকে ।

এছাড়াও কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল বাসেত কয়সর, শিপলু আহমেদ নিয়াজী, আফতাব নজরুল ইসলাম, তুতিউর রহমান, সেলিম আহমদ লালন প্রমুখ।

বনভোজন আয়োজন প্রসঙ্গে বিয়ানিবাজার পৌরসভা ওয়েলফেয়ার ট্রাষ্টের নেতৃবৃন্দ বলেন, মূলত গ্রীষ্মের ছুটি কাজে লাগিয়ে পারিবারিক বন্ধনকে আরোও সুদৃঢ় করাই ছিলো এ আয়োজনের প্রধান উদ্দেশ্য।