ঢাকা ০৮:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মাদ্রিদে স্পেন বাংলা প্রেসক্লাবের সভা অনুষ্ঠিত স্পেন বাংলা প্রেসক্লাবের সাথে নর্থ ইংল্যান্ড জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় বার্সেলোনায় সিক্স এ সাইড ফুটবল টুর্নামেন্টের সমাপনী খেলা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত বার্সেলোনায় বিয়ানীবাজার সরকারী কলেজের প্রাক্তন ছাত্রদের মিলন মেলা ও নৈশভোজ বার্সেলোনায় ব্যপক আনন্দ-উৎসবে দুর্গাপূজা উদযাপিত সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নানের মুক্তির দাবীতে স্পেনে প্রতিবাদ সভা কাতালোনিয়া বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত মাদ্রিদে শাহজালাল লতিফিয়া মসজিদের ফলাফল ও পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন কাতালোনিয়া আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শোক দিবস পালিত মা আর রাজনীতিতে ফিরবেন না : জয়

তারেক-জোবায়দার বিরুদ্ধে

দুই জনের সাক্ষ্য গ্রহণ

জনপ্রিয় অনলাইন
  • আপডেট সময় : ০৮:০০:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে ২০২৩ ৮৪৭ বার পড়া হয়েছে

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে আরো দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে। দৈনিক দিনকাল পত্রিকার ক্যাশিয়ার সৈয়দ আজাদ ইকবাল ও এমরান আলী শিকদার এই সাক্ষ্য দেন। তাদের জবানবন্দি গ্রহণ শেষে আগামী ২৮ মে পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে। রাইজিংবিডি

ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. আছাদুজ্জামানের আদালতে বৃহস্পতিবার (২৫ মে) মামলার জব্দ তালিকার দুইজনের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়। এই মামলাটিতে ৫৬ সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত তিনজনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে বলে জানান দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল। সারাবাংলা

এর আগে, গত ১৩ এপ্রিল তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

উল্লেখ্য, গত বছর ১ নভেম্বর একই আদালত তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এরপর গত ১৯ জানুয়ারি তাদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ দেন আদালত।

প্রসঙ্গত, চার কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় এ মামলা করে দুদক। মামলায় তারেক রহমান, জোবায়দা রহমান ও তার মা অর্থাৎ তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে আসামি করা হয়। ২০০৮ সালে তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।

এরপরই মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন জোবায়দা। ওই বছরই এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। পরে এর বিরুদ্ধে আপিল করলে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন। পরবর্তীতে আবারো মামলাটি বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

তারেক-জোবায়দার বিরুদ্ধে

দুই জনের সাক্ষ্য গ্রহণ

আপডেট সময় : ০৮:০০:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে ২০২৩

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে আরো দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে। দৈনিক দিনকাল পত্রিকার ক্যাশিয়ার সৈয়দ আজাদ ইকবাল ও এমরান আলী শিকদার এই সাক্ষ্য দেন। তাদের জবানবন্দি গ্রহণ শেষে আগামী ২৮ মে পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে। রাইজিংবিডি

ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. আছাদুজ্জামানের আদালতে বৃহস্পতিবার (২৫ মে) মামলার জব্দ তালিকার দুইজনের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়। এই মামলাটিতে ৫৬ সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত তিনজনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে বলে জানান দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল। সারাবাংলা

এর আগে, গত ১৩ এপ্রিল তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

উল্লেখ্য, গত বছর ১ নভেম্বর একই আদালত তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এরপর গত ১৯ জানুয়ারি তাদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ দেন আদালত।

প্রসঙ্গত, চার কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় এ মামলা করে দুদক। মামলায় তারেক রহমান, জোবায়দা রহমান ও তার মা অর্থাৎ তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে আসামি করা হয়। ২০০৮ সালে তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।

এরপরই মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন জোবায়দা। ওই বছরই এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। পরে এর বিরুদ্ধে আপিল করলে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন। পরবর্তীতে আবারো মামলাটি বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়।